এডভোকেট নেয়ামতউল্লাহ একজন নামকরা সমাজ সেবক ছিলেন এবং সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে আজীবন সম্পৃক্ত ছিলেন । তিনি শিকারপুর নিজ গ্রামে সমাজসেবা মূলক কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে শিকারপুর নেয়ামত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৮৬), শিকারপুর ওয়াজেদীয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসা (১৯৮৮), শিকারপুর বায়তুল আমান জামে মসজিদ (১৯৮৯), নিজ জমিতে সরকারী শিকারপুর কমিউনিটি ক্লিণিক (২০০৪), ৩০০ এর অধিক গাছসহ সামাজিক বনায়ন, কবরস্থান, সুবিশাল দীঘি খনন করে মাছ চাষের ব্যবস্থা এবং রাস্তা-ঘাট নির্মানসহ অগণিত উন্নয়ন মূলক কাজ। তিনি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম ফাউন্ডেশন কুমিল্লা শাখার আমরণ সহ-সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এবং তার স্ত্রী ১৯৯৭ইং ও ২০১২ইং সনে পবিত্র হজ্জ পালন করেন।
১. ধর্মীয় অনুশীলন: মানবতার সেবা ইবাদতের অংশ।
২. সততা এবং নৈতিকতা: দায়িত্ব পালনে সর্বোচ্চ সততা এবং সততা প্রদর্শন করুন।
৩. সমতা এবং সমতাবাদ: সকল মানুষের সাথে সমান আচরণ করা।
৪. প্রকৃতির প্রতি সহানুভূতি: প্রকৃতির যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে টেকসই মানব উন্নয়ন।
৫. মানবতা: সুবিধাবঞ্চিত এবং অবহেলিত জনগোষ্ঠীর সেবা করা।
১. স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা: স্বচ্ছতার সাথে সমস্ত কার্যক্রম এবং কর্মসূচি পরিচালনার জন্য দায়ী।
২. শ্রেষ্ঠত্ব এবং গুণমান: সমস্ত কাজের গুণমান এবং শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখার জন্য প্রচেষ্টা করা।
৩. গবেষণা এবং উদ্ভাবন: গবেষণা, উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা এবং সৃজনশীলতার সুযোগ তৈরি করা।
৪. স্থায়িত্ব: দীর্ঘমেয়াদে স্থায়িত্বের লক্ষ্যে পরিকল্পনা এবং কার্যক্রম গ্রহণ।
সাধারণ কমিটি/ট্রাস্টি
এই কমিটি চেয়ারম্যান দ্বারা পরিচালিত হবে এবং তিনি বা তার মনোনীত ব্যক্তি ফাউন্ডেশনের সকল কমিটির প্রধান হবেন। সকল প্রকার ছাড় ও অনুদান গ্রহণের জন্য তার অনুমোদন থাকতে হবে।
পরিচালনা কমিটি
কমিটি কমপক্ষে পনেরো সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হবে এবং সভাপতি দ্বারা পরিচালিত হবে। তবে শিকারপুর গ্রামের বায়তুল আমান মসজিদের ইমাম, নেয়ামত স্কুলের প্রধান শিক্ষক, সদস্য, ৪ নম্বর ইউপি চেয়ারম্যান, কমিউনিটি ক্লিনিকের সভাপতি, সুফিয়া মাদ্রাসার খাদেম, প্রতিষ্ঠাতা পরিবার ও সদস্য থাকা বাধ্যতামূলক। এই কমিটির মেয়াদ দুই বছর।
কার্যনির্বাহী কমিটি
কার্যনির্বাহী কমিটি প্রতিটি সেবা কার্যক্রমের জন্য ন্যূনতম তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করবে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করবে। তাদের মধ্যে অন্তত একজনকে সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায় থেকে এবং বিশেষ করে নারীদের হতে হবে। এই কমিটির প্রত্যেক সদস্য প্রতি বছর / চাকুরীকাল পূর্ণ হওয়ার পরে পরিষেবা লাভ থেকে (যদি থাকে) পারিশ্রমিক পাবেন। এই কমিটির মেয়াদ হবে কমপক্ষে এক বছর বা চাকরির দৈর্ঘ্য অনুযায়ী।